শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের অনেকটাই খেজুর থেকে আসে। পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুরে রয়েছে ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক। এ ধরনের গুণাগুণ কারণে শিশুদের বেড়ে ওঠার জন্য তাদের খেজুর খেতে দিতে পারেন।
শিশুদের খেজুর খাওয়ার উপকারিতা:
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রেহাই: খেজুরে থাকা ফাইবারেই নিয়মিত পটি হবে বাচ্চার। শরীর আর্দ্র থাকবে, কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রকোপ কমবে।
আমাশয়ের ঘরোয়া প্রতিকার: শিশুদের বৃহদন্ত্রে ব্যাকটেরিয়ার উৎপাতে আমাশয়ের মতো রোগ মতো রোগের প্রতিকারও করতে পারে খেজুর।
রক্তে বাড়বে হিমোগ্লোবিন: খেজুরে অনেক আয়রন থাকায় বাচ্চার রক্তে হিমোগ্লোবিনের সংখ্যা বাড়বে। চুল থাকবে চকচকে আর তকতকে থাকবে ত্বক।
শক্তপোক্ত দাঁত: শিশুদের দ্রুত দাঁত গজানোয় অনেকটা সাহায্য করে খেজুর। তাই দাঁত ওটার সময় পাকা খেজুর দিন। খেজুরই মাড়ি করবে সবল, দাঁত করবে শক্তপোক্ত।
মস্তিষ্কের বিকাশ: খেজুরই বাচ্চার মস্তিষ্ক ও জ্ঞানীয় বিকাশ নিশ্চিত করবে। কারণ মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে পটাশিয়াম, আর এই পটাশিয়ামেরই অনেকটা মিলতে পারে খেজুর থেকে।
সারবে জ্বর-কমবে পক্স: খেজুরে নানা পুষ্টি উপাদানের গুণ থাকায় জ্বর বা পক্সের মতো রোগ হলে দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করবে খেজুর। দুধের সাথে খেজুর মিলিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ান, উপকার পাবেন।
“ভয়েস অফ হ্যালো”র ফেসবুক ক্লিক করুন
“ভয়েস অফ হ্যালো”র ইউটিউব ক্লিক করুন
[শিশুরাই তুলে ধরবে শিশুদের অধিকারের কথা, আপনিও লিখুন আপনার কথা। লেখার পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]]
Comments are closed.