সমুন্দর হইতে বারো ঘর উপরে,
চলিছে কর্মখানা সময় ছাপড়ে
পড়িছে কিরণ গ্যাসকুঠরী হতে,
যাতে অম্বু ছুটিতে পারে ধূমাকারে।
ধূমাকার অম্বু ছুটে যেয়ে সেই ঘরে,
বাঁধে জমাটি বরফেরি জমজ হয়ে।
যব তারা পরিণত হয় ঘনিষ্ঠ মিত্রে,
তব হানা দেয় কালো মুখ সংঘর্ষেরে।
হেথায় সৃজন হয় তড়িৎ আধানের,
ফলে সৃজন হয় প্রাণখোর বজ্রের।
কত মিত্রের সমারোহ এই জাহানে
কিন্তু যব তারা যায় ঘনিষ্ঠ শেকলে,
তব শেকলের আংটা চলে বহু দূরত্বে।
ফলে বাড়ে নৈরাশা, হতাশা বহুহারে।
কত পড়বো মোরা একাকিত্বের জালে,
সহিতে পারছিনে যে আর ইহারে।
ইহা ভাবিয়া মন:চোখ করে চলচল
মনে হয় প্রথমা ঘটন ইহার অবিকল।
লেখক: মো: রাশিদ শাবাব মুফরাদ
শিক্ষার্থী, ৮ম শ্রেণী, হাশেমিয়া কামিল মাদ্রাসা, কক্সবাজার।
“ভয়েস অফ হ্যালো”র ফেসবুক ক্লিক করুন
“ভয়েস অফ হ্যালো”র ইউটিউব ক্লিক করুন
[শিশুরাই তুলে ধরবে শিশুদের অধিকারের কথা, আপনিও লিখুন আপনার কথা। লেখা পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]]
Comments are closed.