আমে নানা ধরণের পুষ্টিগুণ রয়েছে। আমে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন কে এবং পটাশিয়াম রয়েছে। যা আমাদের নানান রোগ থেকে থেকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। তবে শুধুই আমই নয় বরং আমের খোসাতেও রয়েছে স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে।
আমের খোসায় যেসব উপকারিতা:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: আমের খোসায় রয়েছে ভিটামিন সি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন সি অনেকটা কার্যকরী।
হার্ট ভাল রাখ: হৃদরোগ থেকে রক্ষা পেতে আমের খোসা দারুণ কার্যকরী একটি ফল। গবেষণায় অনুসারে, আমের খোসা ক্যারোটিনয়েড এবং ফেনোলিক্সের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগগুলো শরীরকে ফ্রি র্যাডিক্যাল ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। ফলে স্থূলতা কমায়, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডিসলিপিডেমিয়া নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে থাকে।
ওজন কমায়: আমের খোসাতে পেকটিন ফাইবারও রয়েছে। যার ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে থাকে।
ত্বক ও চুলের জন্য ভালো: পাকা আমে ভিটামিন ই রয়েছে যার ফলে ত্বক ও চুল ভাল রাখতে এই ভিটামিন খুবই কার্যকর। ইউভি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে, ত্বকে বার্ধক্যের লক্ষণ এবং প্রদাহও দূর করে। এছাড়াও আমের খোসা চুলের বৃদ্ধি এবং স্ক্যাল্প ভাল রাখতে সহায়ক করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: আমের খোসায় ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যা অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্যেও রয়েছে। যা শরীরে গ্লুকোজের মাত্রার আকস্মিক বৃদ্ধি রোধ করে এবং অগ্ন্যাশয়ের ক্ষতি থেকেও বাঁচায়। একই সাথে আম শরীরে ইনসুলিন উৎপাদনে সাহায্য করে, যার ফলে গ্লুকোজের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ থাকে।
“ভয়েস অফ হ্যালো”র ফেসবুক ক্লিক করুন
“ভয়েস অফ হ্যালো”র ইউটিউব ক্লিক করুন
[শিশুরাই তুলে ধরবে শিশুদের অধিকারের কথা, আপনিও লিখুন আপনার কথা। লেখা পাঠানোর ঠিকানা [email protected]]
Comments are closed.